Blogging

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং | আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারি?

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং | আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারি?

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং | আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারি? আজকের এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে যাবতীয় প্রশ্নের, সঠিক উত্তর ও বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।

 

ফ্রিল্যান্সিং কী?

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি কর্মসংস্থান ব্যবস্থা বা সাইট যেখানে একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ না হয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করে।  তারা তাদের কাজের জন্য নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক পায়।  এ পারিশ্রমিক হতে পারে এককালীন(মাসিক বা সাপ্তাহিক) অথবা প্রতিটা প্রজেক্টের জন্য আলাদা আলাদা। ফ্রিল্যান্সাররা তাদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকেন, যেমন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, টেক্সট ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, প্রোগ্রামিং, বিপণন, ইত্যাদি।

আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারি?

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এটি একটি সাধারণ প্রশ্ন। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে প্রথমেই আপনার নির্দিষ্ট কোনো একটি ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি অনলাইনে বা অফলাইনে বিভিন্ন কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন বিষয় শিখতে পারেন। এছাড়াও, আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ দেখে এবং অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ করেও ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিষয়ে শিখতে পারেন। সাধারনত ফ্রীল্যান্সিং কোর্সগুলোর দাম অনেক বেশি হয়। তবে এমন প্রতিষ্ঠানের কাছে শিখতে যাবেন যে প্রতিষ্ঠান আগে বিশ্বস্ততা অর্জন করেছে। আপনি প্রথমিক লেভেলে ইউটিউবের অনেক ফ্রী ভিডিও পেয়ে যাবেন। সেখান থেকেও শিখতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার ও সেলার কাকে বলা হয়?

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কাজের জন্য নিয়োগ দেয় তাকে বায়ার বলা হয়। আর যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাকে সেলার বলা হয়। উদাহরণস্বরূপঃ মনে করেন আপনাকে কেউ গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ দিল এক্ষেত্রে আপনি হলেন সেলার অর্থাত আপনি আপনার সেবা সেল করছেন আর যনি আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়েছেন তিনি হলেন বায়ার অর্থাত তিনি আপনার সেবা বায়িং করছে বা কিনছে।

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং| কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব?

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে প্রথমে আপনাকে কিছু বেসিক বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমত, আপনাকে যেকোনো একটা সেক্টরে মোটামুটি প্রাথমিক ধারনা থাকতে হবে। পরবর্তীতে আপনি এডভান্স লেভেলের কাজ শিখে ফেলবেন।  দ্বিতীয়ত, যেকোনো একটি ফ্রীল্যান্সিং  প্ল্যাটফর্মে একাউন্ট খুলতে হবে। এরপর, আপনি আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ খুঁজে পাবেন। কাজ পেলে, আপনি বায়ারের সাথে যোগাযোগ করে একটা চুক্তি করবেন যে আমি এতদিনের মধ্যে এতডলারে আপনার কাজ করে দিব। মনে রাখবেন প্রথম অর্ডারটা অবশ্যই শতভার এফোর্ট দিয়ে করবেন। কেননা বলা হয়ে থাকে ফার্স্ট ইম্প্রেশন ইজ দ্যা লাস্ট ইম্প্রেশন। বায়ারের আপনার কাজটি পছন্দ হলে, তিনি আপনাকে একটা ভালো রিভিউ দিয়ে পে করে দিবেন।

ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য কি প্রয়োজন

ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য আপনাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এছাড়াও, আপনাকে প্রযুক্তিগত জ্ঞান, যোগাযোগ দক্ষতা, এবং সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং-কাজের-জন্য-কি-প্রয়োজন.
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য কি প্রয়োজন

দক্ষতা অর্জন একটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষা শেখা আপনার অত্যন্ত প্রয়োজনীয়৷ মনে করতে পারেন আমি কিছু দিনের মধ্যে কিভাবে ইংরেজি ভাষা শিখব। আপনার চিন্তার কোনো কারন নেই। আপনি যদি বেসিক ইংরেজি যেনে থাকেন তাহলে আস্তে আস্তে ভাষা দক্ষতা অর্জন করে ফেলবেন। সাথে আপনার কাজ করার জন্য একটা ল্যাপটপ থাকা লাগবে।

আরো পড়ুন:

Motorcycle Accident Lawyers

What Does a Car Accident Lawyer Do?

ফ্রীল্যান্সিং করে কত আয় করা যায়

ফ্রীল্যান্সিং করে কত আয় করা যাবে তা নির্ভর করে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং কাজের পরিমাণের উপর। একজন ফ্রিল্যান্সার প্রতি মাসে কয়েক হাজার টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। এমন অনেককে দেখেছি যে মাসে তারা পঞ্চাশ লক্ষ্য টাকা পর্যন্ত আয় করে। দেখা যায় যে এখানে তুলনামূলক ভাবে দামি কাজ ওয়েব ডিজাইনিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট।  ডাট এন্ট্রি এ সেক্টরের সবচেয়ে সহজ কাজ। তাই সভাবতই ওয়েব ডিজাইনিং এ ডাটা এন্ট্রির চেয়ে শতগুন ইনকাম বেশি হবে স্বাভাবিক।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুবিধা ও অসুবিধা

ফ্রীল্যান্সিং কাজের সুবিধা কি !! ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
আপনি আপনার নিজের সময় এবং সুযোগ বুঝে কাজ করতে পারবেন। আপনি অনেক ধরনের কাজ করতে পারেন।  এখানে কোনো ধরাবাধা নিয়ম নাই। আবার এ সেক্টরে প্রচুর ইনকাম করা যায়। অনেকে ফ্রীল্যান্সিং এ সফল হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে ফুল টাইম ফ্রীল্যান্সিং করে

ফ্রীল্যান্সিং কাজের অসুবিধা কি?

ফ্রিল্যান্সিংয়ের কিছু অসুবিধাও রয়েছে। এর মধ্যে প্রৎান অসুবিধা হচ্ছে প্রতিযোগিতা। সারা বিশ্বের কোটব কোটি মানুষ ফ্রীল্যান্সিং পেশার সাথে যুক্ত। তাই প্রথম অবস্থায় কাজ খুজে পেতে অনেক দেরি হয়।

এছাড় আপনি যদি একজন বাংলাদেশী বা ভারতীয় হয়ে থাকেন তবে আপনার রাতের ঘুম শেষ হবে। এ কথা বলছি কারন আপনার বেশিরভাগ টার্গেট থাকবে ইউএসএ বা কানাডিয়ান বা ইউকে অর্থাত পাশ্চাত্য দেশের প্রতি। তাদের যখন দিন হয় তখন আমাদের রাত। কাজেই আপনাকে প্রচুর রাত জাগতে হবে।

কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং একাউন্ট খুলব?

প্রায় সব  মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খোলার নিয়ম একই। আপনাকে ওই ওয়েবসাইটে যেতে হবে তারপর ইমেইল দিয়ে ভেরিফিকেশন করে, নাম, পাসওয়ার্ড, ঠিকানা দেিয়ে আপনাকে একাউন্ট খুলতে হবে। একাউন্ট খোলার আগে একটা বিষ খেয়াল রাখবেন, যার নামে একাউন্ট খুলবেন তার যাতে অবশ্যই এআইডি কার্ড থাকে। কেননা মাঝে মাঝে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে আইডি ভেরিফিকেশন করতে হয়। না হলে আপনার একাউন্ট নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার বাবা-মার আইডি দিয়ে খুলতে পারেন।

কোন ফ্রীল্যান্সিং ওয়েবসাইট সবচেয়ে ভালো?

আপনার সুবিধা বা অসুবিধা অনুযায়ী আপনি নির্বাচন করবেন কোন সাইট সবচেয়ে ভালো৷ নিচে সুবিধা অসুবিধা সহ কয়েকটি মার্কেটপ্লেসের নাম উল্লেখ করা হলো।

Upwork

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং, Upwork হল বিশ্বের বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে পেতে পারেন। যেমন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, টেক্সট ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, প্রোগ্রামিং, বিপণন, ইত্যাদি।

সুবিধাসমূহ

  • Upwork হল বিশ্বের বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। তাই এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে পেতে পারেন।
  • Upwork এর  শক্তিশালী সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে যা আপনাকে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কাজখুঁজে পেতে সাহায্য করে।
  • Upwork একটি বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম। এখানে ক্লায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই নিরাপত্তা  ব্যবস্থা রয়েছে।

অসুবিধাসমূহ

  • Upwork এ কাজের জন্য প্রতিযোগিতা বেশি। তাই আপনাকে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে দেখাতে হবে।
  • Upwork এর সার্ভিস চার্জ তুলনামূলকভাবে বেশি।

Fiverr

Fiverr হল একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ছোটখাটো কাজ খুঁজে পেতে পারেন। Fiverr এ কাজের মূল্য সাধারণত $5 থেকে শুরু হয়।

সুবিধাসমূহ

  • Fiverr হল একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। তাই এখানে কাজ পাওয়া সহজ।
  • Fiverr এ কাজের জন্য প্রতিযোগিতা তূলনামূলক কম।

অসুবিধাসমূহ

  • Fiverr এ কাজের জন্য আপনাকে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা প্রমাণ করতে হবে।
  • Fiverr এ কাজের জন্য ক্লায়েন্টদের খুঁজে পাওয়া কঠিন হতে পারে।

Freelancer

Freelancer হল একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে পেতে পারেন। Freelancer এ কাজের দাম সাধারণত $5 থেকে শুরু হয়।

সুবিধাসমূহ

  • Freelancer হল একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। তাই এখানে কাজ পাওয়া সহজ।
  • Freelancer এ কাজের দাম তুলনামূলকভাবে কম।
  • Freelancer এ কাজের জন্য প্রতিযোগিতা বেশি।

Toptal

Toptal হল একটি প্রিমিয়াম ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেখানে শুধুমাত্র সেরা ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করেন। Toptal এ কাজের দাম সাধারণত অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের চেয়ে অনেক  বেশি। তবে বিগিনার হিসেবে আপনার এখানে কাজ না করাই ভালো। 

সুবিধাসমূহ

  • Toptal হল একটি প্রিমিয়াম ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। তাই এখানে শুধুমাত্র সেরা ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করেন।
  • Toptal এ কাজের জন্য প্রতিযোগিতা কম।
  • Toptal এ কাজের জন্য ক্লায়েন্টদের খুঁজে পাওয়া সহজ।

অসুবিধাসমূহ

  • Toptal এ কাজের জন্য আপনাকে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার যথেষ্ট প্রমাণ থাকতে হবে।
  • Toptal এ কাজের জন্য আপনাকে একটি প্রোগ্রামিং পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
  • Toptal এ কাজের জন্য আপনার ইন্টারভিউ নেয়া হবে।

Behance

Behance হল একটি ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, অ্যাপ ডিজাইন, ইত্যাদি কাজ খুঁজে পেতে পারেন।

সুবিধাসমূহ

  • Behance হল একটি ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। তাই এখানে গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য প্রচুর কাজ রয়েছে।
  • Behance এ কাজের জন্য প্রতিযোগিতা কম।
  •  এখানে কাজের জন্য ক্লায়েন্টদের খুঁজে পাওয়া সহজ।

অসুবিধাসমূহ

  • Behance এ শুধুমাত্র গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ পাওয়া যায়।
  • Behance এ কাজের জন্য আপনার একটা মজবুত পোর্টফোলিও থাকতে হবে।

99Designs

99designs হল একটি গ্রাফিক ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, আইকন ডিজাইন, ইত্যাদি কাজ খুঁজে পেতে পারেন।

সুবিধাসমূহ

  • 99designs হল একটি গ্রাফিক ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। তাই এখানে গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য প্রচুর কাজ রয়েছে।
  • এখানে কাজের জন্য প্রতিযোগিতা কম।
  • 99designs এ কাজের জন্য ক্লায়েন্টদের খুঁজে পাওয়া সহজ।

অসুবিধাসমূহ

  • 99designs এ শুধুমাত্র গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ পাওয়া যায়।

Dribble

Dribble হল একটি ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, অ্যাপ ডিজাইন, ইত্যাদি কাজ খুঁজে পেতে পারেন।

সুবিধাসমূহ

  • Dribble হল একটি ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। তাই এখানে গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য প্রচুর কাজ রয়েছে।
  • Dribble এ কাজের জন্য প্রতিযোগিতা কম।
  • Dribble এ কাজের জন্য ক্লায়েন্টদের খুঁজে পাওয়া সহজ।

অসুবিধাসমূহ

  • Dribble এ শুধুমাত্র গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ পাওয়া যায়।

এই মার্কেটপ্লেসগুলির মধ্যে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে আপনি যেকোনো একটি সাইটে একাউন্ট খুলে কাজ শুরু করতে পারেন।

পরিশেষে ফ্রীল্যান্সিং একাউন্ট খোলা অনেক সোজা কিন্তু কাজ করা কঠিন। যে কেউ এখানে একাউন্ট খুলতে পারে৷ কিন্তু ধৈর্য্য ধরে কাজ করতে খুব কম মানুষই পারে।

শেষ কথা:

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং | আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারি? ফুটবল আপনার বাড়িতেও আছে মেসির বাড়িতেও আছে। তাই বলে এই নয় যে আপনি মেসির মতো খেলতে পারবেন। আমি আপনাদের নিরুৎসাহিত করছিনা। প্রয়েজনীয় দক্ষতা ও কাজের প্রতি ধৈর্য্য ও ভালোবাসা থাকলেই আপনি এ ফ্রীল্যান্সিং জগতে সফল হতে পারবেন।

 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

Adblock Detected

Please Allow Our Ads, Just Disable Your ADSBLOCKER.